কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা


 

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতার কথা বলে শেষ করা যাবে না। এমনকি কিসমিস ভেজানো পানি শরীরের জন্য অনেক উপকারী।কিসমিসে পচুর পরিমানে ভিটামিন রয়েছে যা শরীরের পরিপাকএিয়ায় দ্রুত সাহায্য করে। এমন অনেক মানুষ আছে এরাওজন বাড়াতে চাই। আপনি যদি ওজন বাড়াতে চান  সেক্ষেত্রে কিসমিস হতে পারে আপনার  পরম বন্ধ!

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা


 কিসমিস ভিটামিন খনিজ এন্টিঅক্সিডেন্ট  এবং অন্যান্য বেশ কয়েকটি ফাইবার রয়েছে। কিসমিস শরীরের যেমন শক্তি যোগায় এবং রক্ত উৎপাদনে সহায়তা করে। কিসমিস কারের খাবারের মধ্যে  রাখলে  শরীরে ক্যাটেচিন এর মতো শক্তিশালী এবং অ্যান্টিওক্সিড্যান্ট এর মাএা বৃদ্ধি  পায় ফলে ক্যান্সার রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। 


পেজ সূচিপত্র: কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা 

কিসমিস খাওয়ার  উপকারিতা  কি 

ড্রাই ফুটের মধ্যে আমাদের কাছে অন্যতম পরিচিত হতে কিসমিস। পোলাও পায়েস সহ আরো বিভিন্ন রান্নাই মূলত কিসমিস ব্যবহার করে থাকে।আবার স্বাস্থ্য সচেতনদের অনেকেই কিসমিস ভেজানো  পানি পান করে থাকে। 

বিভিন্ন খাবারে কিসমিস দিলে অনেক স্বাদ হয় এবং কয়েকগুণ স্বাদ বেড়ে যায়। এছাড়া চীনা বাদাম আল-মুনি গো বা কাজু বাদামের মত ড্রাই ফুড খেতে যদি স্বাদ না পান তবে সাত বৃদ্ধি করতে সেগুলো কিসমিসের সঙ্গে চিবিয়ে খেতে পারেন।

কিসমিস অনেক উপকারী একটি জিনিস এটা মানুষের অনেক উপকারে লাগে অনেক অসুখ ভালো হয় মানুষের। এটা খেলে মানুষের স্বাস্থ্য বেড়ে যায় এবং শরীর সুস্থ থাকে মন মানসিকতা অনেক ভালো থাকে। 

আরো পড়ুন 

কিশমিস মানসিক অবসাদ দূর করতে সাহায্য করে এবং অনেক অসুখ বিসুখ থেকে বিরত থাকে। কিসমিস হচ্ছে একটি সুস্বাদু খাবার এটা খেতে অনেক ভালো লাগে। ছোট্ট ছোট্ট দানা দিয়ে এই খাওয়া সুস্বাদু খাবার তৈরি হয়। 

কিসমিস খেলে কি কি উপকার হয় 

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা  কি কি কিসমিসে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এন্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ফ্রি রেডিকেলের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে শরীরকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। কিসমিস ক্যান্সারের মতো এইরকম এক ভয়ংকর অসুখ হতে বিরত রাখতে পারে। 

হজম শক্তি বাড়ায়: ভেজানো কিছুই যে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে। হজম শক্তির ঠিক রাখতে ফাইবার দারুন সাহায্য করে। আর হজম ঠিকঠাক হলে কন্ট্রোল-কাঠিন্যের সমস্যা অনেক কমে যায়। 

আইরন সমৃদ্ধ: আয়রনের খুব ভালো উৎস কিসমিস । বিশেষ করে ভেজানো কিছু প্রচুর পরিমাণ আয়রন থাকে। তাই আয়রনের অভাবজনিত রোগ এনিমিয়া বা রক্তলতা কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে কিসমিস।

হারে পুষ্টি যোগায়: কিসমিস ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ একটি খাবার। বিশেষ করে ভেজানো কিসমিস ক্যালসিয়ামের খুব ভালো উৎস। এই কারণে হাড়ের যত্ন নিতে কিসমিসের উপর ভরসা রাখতে পারেন। কিসমিস খেলে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি মনে হয় এবং শরীরের দুর্বলতা ঠিক করে। 

এন্টি অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ: কিসমিসে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট, এন্টি অক্সিড্যান্ট রোদ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ফ্রি রেডি কালের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে শহীদকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।

আরো পড়ুন:

 এবং ক্যান্সারের মতো ভয়ংকর অসুখকে ভালো করতে সাহায্য করে। এবং আমাদের শরীরকে ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং শরীরকে অনেক উজ্জ্বল করে।

কিসমিস খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে 

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা। ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে কিসমিস ভালো বিকল্প হতে পারে। কিসমিসে রয়েছে ফাইবার যা দীর্ঘক্ষন পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। ফলে বারবার খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে যায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকতে সাহায্য করে। 

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা


দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে: কিসমিস চোখের যত্ন নেয়, কিসমিসে থাকা অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট অক্সিডেটিভ স্টেস কমাতে সাহায্য করে এবং বয়সজনিত চোখের সমস্যা ও প্রতিরোধ করে।

ত্বকে পুষ্টি যোগায়: কিসমিসে থাকা ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। এইসব উৎপাদন ত্বক কে সুন্দর রাখতে সাহায্য করে। এবং ত্বক কে ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে এবং তোকে উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তুলে। কিসমিস খেলে হজমের সহায়তা করে 

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা কিসমিস অনেক প্রচলিত হলেও কিন্তু এর স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেকেই জানে না।  গ্যাস্ট্রিক এবং পেটের বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে এবং অনেক উপকারী ভূমিকা রাখতে সাহায্য করে। 

প্রতিদিন কয়েকটি কিসমিস খেলে পেট ভালো থাকে। এতে ফাইবার থাকে যা পানির উপস্থিতিতে ফুলে উঠতে শুরু করে। আর এগুলো পেটে রেচক প্রভাব দেয় এবং কন্ট্রোক কাঠের নতুন করতে সাহায্য করে। 

এছাড়া প্রতিদিন কিসমিস খেলে তা ত্বকের চলাচলকে নিয়মিত রাখে এবং তাতে ফাঁকা ফাইবার গুলো বিষাক্ত পদার্থ ও বর্জ্য পদার্থকে সিস্টেমের বাহিরে রাখতে সাহায্য করে।

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমায়: কিসমিসে পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম অনেক ভালো মাথায় থাকে। আর এগুলো এসিডিটি কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া সিস্টেম থেকে টনসিন অপসারণ করার পাশাপাশি কিডনিতে পাথর এবং হৃদয় রোগের মতো রোগ প্রতিরোধ হতে সাহায্য করে।

রক্তল্পতার উপকারী: কিসমিসে প্রচুর পরিমাণ আয়রনও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স থাকাই তার রক্তল্পতার চিকিৎসায় সাহায্য করে ।আর কিছু সে থাকা লতা লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতেও সাহায্য করে।

কিসমিস খেলে ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে 

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা হচ্ছে কিসমিকে কেটেচিং নামের একটি আ্যন্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে এটি শরীরে ফ্রি রেডিকেল কার্য কল পাপ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে, যা টিউমার এবং কোলন ক্যান্সারের কারণ হতে পারে।

সংক্রমণের চিকিৎসায় সাহায্য করে: কিসমিস পুলিশ ফ্রেন্ড লীগ ফাইটানিক দিয়েন থাকে । কিসমিস খেলে জ্বরের ঝুঁকি কমে এবং মানুষের শরীরে যতরকম ব্যাকটেরিয়া থাকে সব প্রদর্শন করায়। এজন্য দিনে কয়েকটি কিসমিস খেলে তা আপনার ঠান্ডা এবং অন্যান্য সংক্রামন থেকে রক্ষা করতে পারে। 

ওজন বৃদ্ধি করতে উপকারী: আপনি যদি ওজন বৃদ্ধি করতে চান তাহলে আপনার জন্য সেরা হতে পারে কিসমিস। এটি প্লুটোস ও গ্লুকোজ সমৃদ্ধ এবং আপনাকে প্রচুর শক্তি দিতে পারে। আর এটি শরীলে খারাপ খারাপ কিছু না জমাতে দিয়ে ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

আরো পড়ুন:

তক্কের জন্য উপকারী: কিসমিস এর অনেক উপকার যেমন কিসমিস খেলে ত্বকের  ভিতরের উজ্জ্বলতা বাড়ায় এবং ত্বকের পাতলা কোষ কে যেকোনো ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। এই কারণে এটি বাধ্যকরণের লক্ষণ যেমন বলি শুকনো রেখা ও ত্বকের দাগ দেখা দেওয়ার সমস্যা বিলম্ব করতে সাহায্য করে।

  • কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা
  •  হজম শক্তি বাড়ায় ভেজানো কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে 
  • আয়রন সমৃদ্ধ আয়রনের খুব ভালো উৎস  কিসমিস
  • হৃদয় রোগের জন্য উপকারী 
  • হারে পোস্টটি যোগায় 
  • ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে 
  • দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে 
  •  ত্বকে পুষ্টি যোগায়

কেন না জানেন কিসমিস খুবই উপকারী এটা শরীরের ক্ষতিকারক কলেস্টেরল দূর করে। কিসমিসে আসে নানান ধরনের ভিটামিন মিনারেল।

  • ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ  থেকে রক্ষা করে কিসমিস 
  • রক্ত স্বল্পতা বা রক্ত শূন্যতা কমায় 
  • হজম শক্তি এবং রোগ  প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে
  • বিষ মুক্ত শরীর সুস্থ রাখে কিসমিস 

কিসমিস পানিতে ভিজে খাওয়ার উপকার 

কে না জানে কিসমিস খুবই উপকারী। এটা শরীরের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। কিসমিসে আছে নানান ধরনের ভিটামিন মিনারেল। কিসমিসে আছে অনেক ধরনের ফাইবার আইরন ক্যালসিয়াম পটাশিয়াম বা অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টির সমৃদ্ধ উৎস। যা ওনাকে শক্তি বৃদ্ধি করে এবং আপনার চুল ও ত্বকের উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে। 

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা । সারারাত কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে রাখুন পরের দিন সকালবেলায় সেই পানি খান। আগেও বলছি ভেজানো কিসমিসে থাকে আয়রন পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ফাইবার। হাই ব্লাড প্রসার বা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কিসমিস ভেজা পানির ভূমিকা রয়েছে।

বিশমুক্ত শরীর: শরীরকে দৃষণমক্ত করতে কিসমিস খান নিয়মিত। চারিদিকে দূষণে আপনি যখন জোরদর তখন  সকালে খালি পেটে ভেজানো কিসমিস খেলে শরীর বিষমুক্ত হবে। ভেজানো কিসমিসে পাশাপাশি কিসমিস ভেজানো পানি খেতে পারে। 

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা


নিয়মিত কিসমিস খেলে কন্ঠ-কাঠিন্য কমে। আপনি যদি পেটের সমস্যায় নিয়মিত ভোগেন। তাহলে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পেছানো কিসমিস খান। প্রতিদিন সকালে ভেজানো কিসমিস খেলে আপনার পেটে অসুখের জন্য কোন ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন হবে না।

রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খেলে কি হয় 

চোখ ভালো রাখে রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খাওয়া চোখের জন্য খুবই উপকারী।  আন্টি অক্সিডেন্টক একটি ভালো উৎস হিসাবে  ধরা হয়। রাতের বেলা দুধের সঙ্গে কিংবা শুধু কিসমিস খেলে ঘুমালে দৃষ্টিশক্তি ভালো হয়। এর পাশাপাশি নিয়মিত কিসমিস খেলে চোখের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

পুষ্টিবিদ্যা বলেছেন নানান পুষ্টিগুণে ভরপুর কিসমিস রাতে ঘুমানো যাওয়ার আগে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। ভেজানো কিসমিস পানিসও খেলে আরো দ্রুত উপকার পাওয়া যায়। ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। শরীরের বাতি ক্যালিচক করা ছাড়াই ক্ষুধার নিয়ন্ত্রণ রাখে। 

রাতে কিসমিস খাওয়ার ফলে শারীরিক চাহিদা অনেক বেড়ে যায়। এবং যাদের শারীরিক দুর্বলতা থাকে তারা প্রতিদিন রাতে কিসমিস খাবেন। তাহলে শারীরিক দুর্বলতা থেকে আপনি মুক্ত পাবেন। শারীরিক কার্যকারিতা অনেক বৃদ্ধি পাবে। 

উপসংহার: কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা 

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা। কিসমিস এমন একটি সুস্বাদু খাবার, এটি যেমন একটি সুস্বাদু খাবার তেমনি এটি অনেক উপকারী একটি খাবার। যেটা খেলে মানুষের শরীরের জন্য অনেক উপকার হয়। যেমন মানুষের স্বাস্থ্য উজ্জ্বল হয়, মানুষের চোখের উজ্জ্বলতা বাড়ে, মানুষের শারীরিক দুর্বলতা যদি কমে যায় তাহলে কিসমিস সেটাকে বাড়িয়ে দেয়। 

তারপর মানুষের পেটের সমস্যা থাকলে ভালো করে , মানুষের হজম শক্তিকে  বাড়িয়ে দেয় । মানুষের চোখের ক্ষতি উজ্জ্বল করে, মানুষের শরীরের রক্তল্পতার তাকে রক্ষা করে। এবং আরো অনেক উপকার আছে কিসমিসে যা মানুষের অনেক কাজে আসে এবং মানুষদের শরীর সুস্থতা রাখতে সাহায্য করে। 

কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা এই বিষয়ে উপরে যা যা লেখা আছে আশা করি আপনার অনেক ভালো লাগবে। এবং কিসমিস খেলে আপনি শরীরকে রাখতে পারবেন চাঙ্গা। এবং কিসমিসে অনেক ভিটামিন পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম রয়েছ ইত্যাদি।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইনফোটেক ২৪ জুরে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url