সিঙ্গাপুরের ভিসা করতে কি কি প্রয়োজন

 

 

সিঙ্গাপুরের ভিসা করতে কি কি প্রয়োজন। আমাদের দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া মহাদেশে অবস্থিত ছোট্ট একটি দ্বীপ রাষ্ট্র হলো সিঙ্গাপুর। আকার এবং আয়তনে ছোট হলেও আধুনিক স্থাপত্য শিল্প এবং অনুরূপ সৌন্দর্যের একটি বিশেষ অন্যতম বিলাসবহুল আর জনপ্রিয় রাষ্ট্র সিঙ্গাপুর। প্রতি বছর লাখো পর্যটকের সমাগণে মুখরিত থাকে এই দেশটি! 

সিঙ্গাপুরের ভিসা করতে কি কি প্রয়োজন


ইট লিস্ট নামক অর্গানাইজেশন এর তথ্য অনুযায়ী ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত ৩.১০ মিলিয়ন বিদেশি পর্যটক ভবন করেছে যার মধ্যে প্রায় ৮০ হাজার পর্যটক বাংলাদেশী। এতে করে বোঝা যায় বাংলাদেশ দেশের জন্য অন্যতম একটি ট্রাভেল ড্রেসটিনেশন হলো সিঙ্গাপুর। আর হবেই  না কেন এখানে মেরিনা বি সিঙ্গাপুর ফ্লায়ার সিঙ্গাপুর বোটানিক গার্ডেন সহ আরো অসংখ্য স্টুডেন্ট ডেস্টিনেশন রয়েছে যা যেকোনো পর্যটক এর মন কেড়ে নেবে। 

পেজ সূচিপত্র: সিঙ্গাপুরের ভিসা করতে কি কি প্রয়োজন 


সিঙ্গাপুর ভিসার জন্য কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন 

 সিঙ্গাপুরের ভিসা করতে কি কি প্রয়োজন। ‌রাজধানী ঢাকাতে সিঙ্গাপুর কর্নসোলেন্ট অফিস আছে আর এখান থেকে সিঙ্গাপুর ভিসা ইস্যু করা হয়। কিন্তু আপনি সরাসরি এসে এখান থেকে ভিসার আবেদন কিংবা প্রসেসিং করতে পারবেন না। কেননা তারা সরাসরি ভিসা এপ্লিকেন্টদের থেকে সিঙ্গাপুর ভিসা আবেদনের সংগ্রহ করেন না।

এজন্য আপনাকে অবশ্যই সিঙ্গাপুর কনসোল্যান্ড এর অনুমোদিত ভিসা এজেন্টের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। সিঙ্গাপুর ভিসার জন্য এপ্লাই করার আগে কিছু প্রয়োজনের কাগজপত্র সংগ্রহ করতে হবে। আপনি সিঙ্গাপুর যাওয়ার জন্য কি কি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ব্যবহার করবেন তা সবকিছু জানতে হবে।

আড়ো পড়ুন:

কোন ধরনের ভিসা প্রয়োজন হবে তা নির্ধারণ করার জন্য আপনার সিঙ্গাপুরে দ্রুতবাস বা কনসুলেটের সাথে যোগাযোগ করা উচিত। মনের রাখবেন ভিসা প্রক্রিয়া এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সময়ের সাথে পরিবর্তিত হতে পারে। ভিসা আবেদন করার আগের সবশেষে তথ্যের প্রয়োজন সিঙ্গাপুরের দূরত্ব বাস বা কনসোনেটের ওয়েবসাইট দেখুন।

সিঙ্গাপুরের ভিসা করতে পাসপোর্ট এবং ছবি

দেশের বাইরে ট্রাভেল করতে হলে সবার আগে অবশ্যক হলো নিজস্ব পাসপোর্ট। ভিসা অ্যাপ্লাই করার আগে পাসপোর্ট এর কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরি । এগুলো হলো: 

  • আপনার পাসপোর্ট এর মেয়াদ কমপক্ষে ৭ মাস বা তার বেশি থাকতে হবে 
  • আপনার পাসপোর্টে মিনিমাম দুইটি ফাঁকা পাতা থাকতে হবে ভিসা ইমিগ্রেশন সিলের জন্য 
  • আপনার যদি এক কিংবা একাধিক পুরো পাসপোর্ট থাকে তাহলে অবশ্যই সেগুলো নতুন পাসপোর্ট এর সাথে দিতে হবে 

সিঙ্গাপুরের ভিসা আবেদনের জন্য আপনার দুই কপি  পাসপোর্ট সাইজের (৩.৫ সে.মি*৪.৫সে.মি) সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড এর লাভ প্রিন্ট ছবি প্রয়োজন। খেয়াল রাখবেন আপনার ছবিটি যাতে কত মাস তিন মাসের মধ্যে তোলা হয়। সবচেয়ে ভালো হয় এপ্লাই করার ৪_৫ দিন আগে নতুন ছবি তুলে সেটি ব্যবহার করা। 

ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং ব্যাংক সলভেন্স সার্টিফিকেট 

সিঙ্গাপুরের ভিসা করতে কি কি প্রয়োজন। সিঙ্গাপুরের ভিসার জন্য আপনার বিগত ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট জমা দিতে হবে এবং একাউন্টে কারেন্ট ব্যালেন্স মিনিমাম ৬০.০০০ টাকা থাকতে হবে। আপনি যদি ফ্যামিলি হিসেবে আবেদন করে থাকেন তাহলে আপনার মিনিমাম ১.২০.০০০ টাকা থাকতে হবে। ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর ক্ষেত্রে আপনার পার্সোনাল কিংবা স্যালারি একাউন্ট এর যেকোনো একটা দেখাতে পারেন। 

এক নজরে ডকুমেন্ট চেক লিস্ট: 

  • ৬ মাসের স্টেটমেন্ট 
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট এর অরিজিনাল কপি 
  • একা যেতে হলে কারেন্ট ব্যালেন্স মিনিমাম ৬০.০০০ টাকা 
  • ফ্যামিলি সহ যেতে হলে মিনিমাম ১.২০.০০০ টাকা ব্যাংক স্টেটমেন্টের সাথে আপনাকে আপনার ব্যাংক সলভেন্স সার্টিফিকেট লেটার জমা দিতে হবে। আপনার ব্যাংক সলভেন্স সার্টিফিকেট এর কারেন্ট ব্যালেন্স উল্লেখ করে দিলে ভালো। তবে এটি বাধ্যতামূলক নয়। ব্যাংক সলভেন্স এয়ার অরিজিনাল কপি জমা দেওয়া আবশ্যক।

বিভিন্ন পেশা অনুযায়ী ভিসার ডকুমেন্ট

সিঙ্গাপুরের ভিসা করতে কি কি প্রয়োজন। যেকোনো দেশে ভিসা আবেদনের জন্য আপনার পেসার প্রমাণ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এক এক প্রেসার খেতে এক এক প্রকার ডকুমেন্ট প্রদান করতে হয়। নিচে গুলি নিয়ে আলোচনা করা। 

সিঙ্গাপুরের ভিসা করতে কি কি প্রয়োজন


চাকুরীজীবী: আপনি যদি চাকরিজীবী হয়ে থাকেন তাহলে সবার আগে আপনাকে অফিস থেকে ( নো অবজেকশন সার্টিফিকেট) নিয়ে জমা দিতে হবে।Noc_টি অবশ্যই আপনার কোম্পানির অফিসিয়াল ফ্লাটে থাকতে হবে এবং এতে আপনার নাম পাসপোর্ট নাম্বার ভবন ডেসটিনিশন ইত্যাদি উল্লেখিত থাকতে হবে। অফিসিয়াল প্যাডে থাকার কারণ  হলো এতে করে এম্বাসি তেকে আপনার অফিসে ফোন দিয়ে আপনার ব্যাপারে তথ্য জানতে পারে।সেই সাথে  আপনার অফিসে ভিজিটিং  কাড এবং আইডি কাডের এর ফটোকপি  সাথে  দিয়ে দিতে হবে।

আড়ো পড়ুন 

এক নজরে ডকুমেন্ট চেকলিস্ট 

  • অফিস থেকে NOC
  • NOC কোম্পানির অফিসিয়াল প্যাডে থাকতে হবে 
  • NOX-তে আপনার নাম,পাসওয়াড নাম্বার, ভ্রমন ডেস্টিনেশান ইত্যাদি উল্লেখ থাকতে হবে।
  • অফিসের ভিজিটিং কাড
  • অফিসের আইডি কাড

ফ্রিল্যান্সার: আপনি ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকলে আপনি যে প্ল্যাটফর্মে কাজ করেন সেই প্লাটফমের কিছু প্রমাণ দিতে হবে। যেমন: আপনার প্রোফাইল স্কিনশট, আর্নিং হিস্টোরি দিতে পারেন। 

ছাত্র/ ছাত্রী: আপনি যদি ছাত্র-ছাত্রী হন তাহলে আপনার আইডি কার্ড এর ফটোকপি দিতে হবে। অনেক সময় আপনার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে একটা (নো অবজেকশান সার্টিফিকেট) এবং রেকমেডেটেশান লেটার আপনার ছাত্রত্ব প্রমাণ হিসেবে দিতে হবে। 

ব্যবসায়ী: ব্যবসায়ী ট্রাভেলসদের ট্রেড লাইসেন্সের কফি জমা দিতে হবে এবং সেই লাইসেন্সের  আপনার নাম থাকতে হবে । নিজস্ব মালিকানা হলে ট্রেড লাইসেন্সে আর লিমিটেড কোম্পানি হলে স্টেট লাইসেন্সের সাথে   আর্টিকেলের কপি জমা দিতে হবে। সেই সাথে ভেজিটিং কার্ড এর কপি ও জমা দিতে হবে। 

ডাক্তার বা আইনজীবী: ডাক্তার হলে হাসপাতাল থেকে ( নো অবজেকশন সার্টিফিকেট ( লাগবে। আপনার ভিজিটিং কার্ড থাকলে সেটার একটা ফটোকপি দেওয়া ভালো হবে। আর আইনজিপি হলে কাউন্সেলিং সনদ বা আপনার ল ফরমের (নো অবজেকশন সার্টিফিকেট) লাগবে।

ভিসা রিকোয়েস্ট লেটার এবং লেটার অফ ইন্টোডাকশন

সিঙ্গাপুর ভিসা করতে কি কি প্রয়োজন। ভিসা অফিসার এম্বাসি অফ সিঙ্গাপুর বরাবর একটা কভার লেটার রিকোয়েস্ট লেটার লিখে জমা দিতে হবে‌। এই কভার লেটার আপনার নাম পাসপোর্ট নাম্বার পেশার উপাধি কবে যেতে চান এবং আপনার ভরণ পোষণ কে বহন করবে এসব কিছু উল্লেখ্য থাকতে হবে। 

ফ্যামিলি নিয়ে গেলে সবার নাম ও পাসপোর্ট নাম্বার কর উল্লেখ্য করতে হবে। সিঙ্গাপুর ভ্রমণের আগে যে কোন প্রাপ্ত বয়স কো ট্রাভেলার ২১ বছর বা অধিক এর যে কোন স্থায়ী সিংগাপুর নাগরিক কর্তৃত্ব এই লেটার অফ ইস্ট্রোডাকাসন ফমটি ইস্যু করতে হবে এবং তার সাথে জমা দিতে হবে।

হোটেল বুকিং এবং রিটান এয়ার টিকেট: সিঙ্গাপুরে এ আপনি যেই যেই হোটেলে থাকবেন তার একটি কপি ভিসা আবেদনের সময় দিতে হবে। শুধু বুকিং কপি জমা দিলে হবে না কনফার্ম করার প্রয়োজন নেই তাহলে আপনি আপনার হতেই বুকিং কনফার্ম করতে পারবেন। আপনার বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরে ফিরতি এয়ার ক্রিকেট এবং বুকিং ভিসা আবেদনের সময় দিতে হবে। 

আপনার যাত্রা তারিখ কনফার্ম হলে আগেভাগে কম দামে বা বিশেষ ছাড়ে ক্রিকেট করে ফেলতে পারেন। তাছাড়া ফ্যামিলি নিয়ে যাওয়ার সময় নিম্নের ডকুমেন্টস জমা দিতে হবে। 

সিঙ্গাপুর ট্রাভেল পরিকল্পনা করুন শেয়ারটিফ এর  সাথে: শেয়ারটিফ এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজে সিঙ্গাপুর করতে পারেন। ফরম পূরণ থেকে শুরু করে আবেদন জমা দিতে পাসপোর্ট ফেরত দেওয়া পর্যন্ত আপনাকে সহায়তা করতে আছে আমাদের সুদক্ষ ভিসা টিম। তাই ঝামেলা বিহীন ভ্রমণের জন্য বেঁচে নেই শেয়ারটিফ কে। সেই সাথে শেয়ারটিফ আপনা কে দিচ্ছে ঢাকা টু সিঙ্গাপুর রুটে বিশেষ ফ্লাইট ফেরার এবং আপনার পছন্দের সিঙ্গাপুর হোটেল বুকিং এর সুযোগ।

সিঙ্গাপুরের ভিসার প্রকারভেদ

সিঙ্গাপুরের ভিসা করতে কি কি প্রয়োজন। আপনার পরিবারের সাথে বসবাস কাজ এবং বসবাসের জন্য সিঙ্গাপুর সে দেশগুলির মধ্যে একটি ‌ একটি নতুন অধ্যায় শুরু করার জন্য যারা বিশ্বের অন্যান্য অংশে অভিবাসন করতে ইচ্ছুক তাদের জন্য আন্তর্জাতিক অভিবাসীদের গণতন্ত্রের তালিকায় সিঙ্গাপুর সব সময়ই এক নাম্বারে রয়েছে ।

সিঙ্গাপুর সর্বদা অভি বাসীদের প্রতি একটি খোলা দরজা নীতি বজায় রেখেছে এবং তা অব্যাহত রেখেছিল ‌। প্রতিবছর এই দেশের অধিবাসীর সংখ্যা বাড়ছে। অধিবাসীরা এখানকার জনসংখ্যার একটি বড় শতাংশের জন্য দায়ী। সিঙ্গাপুরের অধিবাসনের কারণগুলো হলো একটি শক্তিশালী অর্থনৈতিক জীবনযাত্রা কম খরচ এবং উচ্চমানের জীবনযাত্রা। সিঙ্গাপুরে মাইগ্রেন্ট  করার বিভিন্ন কারণ রয়েছে কেউ কেউ কাজের জন্য মাইগ্রেন্ট  করে এবং অন্যরা তাদের পরিবারের সাথে পুনরায় মিলিত হওয়ার জন্য‌ মাইগ্রেন্ট করে।

আড়ো পড়ুন 

তাদের মধ্যে কেউ কেউ দীর্ঘমেয়াদী ভিজিট ভিসাই এখানে চলে আসে আবার কেউ কেউ স্থায়ীভবে বসবাস করতে চায়। বিদেশি পেশাদাররা সিঙ্গাপুরের অভিবাসনের জন্য তিনটি ভিন্ন কাজের ভিসার মধ্যে বেছে নিতে পারেন। একজন অধিবাসীর পত্তি সন্তান এবং পিতা মা তারা সিঙ্গাপুরে আসতে পারেন নির্ভরশীল ক্লাস এবং একটি দীর্ঘমেয়াদী ভিজিট প্লাস করে। 

কিভাবে সিঙ্গাপুর ভিসার জন্য আবেদন করতে হয় 

সিঙ্গাপুরের ভিসার জন্য কি কি প্রয়োজন। সিঙ্গাপুরে তাদের ও কি পারমিট ভিসা প্রক্রিয়া করতে ইচ্ছুক আবেদনকারীদের অবশ্যই সিঙ্গাপুরের একটি ফার্ম থেকে চাকরি অফার থাকতে হবে। কর্মসংস্থান প্লাস প্লাস ভিসা আবেদনকারীদের তার তিনটি উপশ্রেণীর সাথে প্রাসঙ্গিক বেতন এবং দক্ষতা মানদগুলো পূরণ করতে হবে। আবেদনকারীদের দেশে আসার পর সিঙ্গাপুরের চাকরি পেতে ছয় মাস সময় থাকে। 

যেসব অধিবাসী শিক্ষার্থী সিঙ্গাপুরের স্টাডি ভিসার জন্য আবেদন করতে চান তাদের অবশ্যই সিঙ্গাপুরের পছন্দ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আসনের জন্য একটি অফার লেটার থাকতে হবে। যেমন সমস্ত আবেদনকারীরা তাদের ডিপ্লে এজেন্ট প্লাস ভিসা প্রসেস করতে চান তাদের অবশ্যই সিঙ্গাপুরের এম কমেন্ট প্লাস ভিসা ধারির ২১ বছরের কম বয়সী একজন  সন্তান হতে হবে যার ন্যূনতম বেতন ss5.000।


সিঙ্গাপুরের ভিসা করতে কি কি প্রয়োজন


সিঙ্গাপুর ইনভেস্টর পি আর এর আবেদনকারীরা তাদের এবং তাদের ঘনিষ্ঠ পরিবারের সদস্যদের জন্য ভিসা পেতে পারেন যদি তারা দেশের কমপক্ষে SGD2.5 মিলিয়ন বিনিয়োগ করেন। 

সিঙ্গাপুর ভিসার জন্য প্রয়োজনীয়তা 

সিঙ্গাপুর ভিসার জন্য আবেদনকারীদের সিঙ্গাপুরের থাকার পর ছয় মাস মেহেদী এ পাসপোর্ট প্রয়োজন। তাদের ভিসার প্রকারের ক্ষেত্রে প্রজন্ম হলে তাদের অবশ্যই অগ্রিম এবং ফেরত টিকিট থাকতে হবে। তাদের অবশ্যই সিঙ্গাপুরের টাকার আর্থিক সহায়তা করার ক্ষমতা প্রমাণ দিতে হবে।

 নির্দিষ্ট কিছু দেশের আবেদনকারীর অবশ্যই হলুদ জয়ের টিকা দেওয়ার প্রমাণ দিতে হবে যদি এটি তাদের ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়। পর্যটন বা সামাজিক পরিদর্শনের জন্য সিঙ্গাপুর স্বল্পমেয়াদি পরে থাকার আবেদনকারীদের অবশ্যই সিঙ্গাপুর তাদের যোগাযোগের ব্যক্তির কাছ থেকে একটি পরিচয় পত্র দিতে হবে।

নির্ভরশীল ভিসা: ওয়াক পারমিতে আশা ব্যক্তিদের তাদের নির্ভরশীলদের সাথে নিয়ে আসার অনুমতি দেওয়া হয়। এটির জন্য অবশ্যই সেই সংস্থার দ্বারা আবেদন করতে হবে। ভিসার জন্য অর্থ প্রদান করেছে যে ব্যক্তি তার নির্ভর শীলদের আনতে চাই। ভিসা এখনো বৈধ কিনা তার ওপর নির্ভর করে এটি দুই বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। 

উপসংহার :সিঙ্গাপুরের ভিসার জন্য কি কি প্রয়োজন 

সিঙ্গাপুরের ভিসার জন্য কি কি প্রয়োজন। আমরা জানি আমাদের দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া মহাদেশে ছোট একটি দ্বীপ রাষ্ট্র হল সিঙ্গাপুর। আকার এবং আয়তনে ছোট হলেও আধুনিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ও শিল্প কারখানা এবং কোন অপরূপ সৌন্দর্যের একটি বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল দেশ হচ্ছে সিঙ্গাপুর। সিঙ্গাপুর যেমন দেখতে সুন্দর একটি দেশ তেমনি সেই দেশে কাজ করার অনেক সুন্দর সুন্দর জায়গা আছে এবং দেখার মতো অনেক সুন্দর জায়গা আছে ‌‌। 

এই বছরে বাংলাদেশ থেকে প্রায় ৯০ হাজার পর্যটক ওই দেশে ভ্রমণ করেছে। তাই আপনি যদি ভ্রমণ করতে চান তাহলে তাড়াতাড়ি সিঙ্গাপুরের ভিসা করে ফেলুন। আবার কোন ধরনের ভিসা প্রয়োজন হবে তা নির্ধারণ করার জন্য আপনার সিঙ্গাপুরের দুতা বাস বা কনসুলেটের  সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

আপনি যদি সিঙ্গাপুরে ঘুরতে যেতে চান তাহলে ভাববেন সিঙ্গাপুর অনেক সুন্দর পরিবেশ আছে এদেশে। তবে সিঙ্গাপুর ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করার শুরুতে যে বিষয়টি সবাই চিন্তা করে তা হল কিভাবে সিঙ্গাপুর ভিসা পাবে কোথায় থেকে এপ্লাই করবে কি কি ডকুমেন্ট লগবে অর্থাৎ ভিসা প্রসেসিং। তাই সকলে কনফিউশন ক্লিয়ার করতে { Infotek24.com }এ ওয়েবসাইটে আসবেন এবং আপনার সিঙ্গাপুরের ভিসা করতে কি কি প্রয়োজন বা কি কি লাগবে সবকিছু জেনে নিতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। 



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ইনফোটেক ২৪ জুরে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url